Advertising

Get a Loan of 50000 From Adhaar Card: আধার কার্ড দিয়ে ৫০,০০০ টাকা লোন কিভাবে পাবেন

Advertising

বর্তমানে টাকার প্রয়োজন হলে ব্যাঙ্কে যাওয়ার সময় সবার থাকে না। বিশেষ করে হঠাৎ প্রয়োজন হলে অনেকেই অনলাইন লোনের সাহায্য নিতে চান। আধার কার্ডের মাধ্যমে এখন সহজেই ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া সম্ভব। আধার কার্ডের মাধ্যমে লোন নেওয়ার সুবিধা হলো দ্রুত টাকা পাওয়া যায় এবং কম ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হয়। আজ আমি আপনাদের বলব কীভাবে আধার কার্ড ব্যবহার করে মাত্র কয়েকটি ধাপে ৫০,০০০ টাকা লোন নেওয়া যায় এবং টাকা সরাসরি আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার হবে।

আধার কার্ড লোন: সংক্ষিপ্ত বিবরণ

আধার কার্ড হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা আপনার পরিচয় ও ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। আধার কার্ডে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য এবং ঠিকানা যুক্ত থাকে, যা ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে একটি বিশ্বাসযোগ্য নথি।

Advertising

১. সহজ আবেদন পদ্ধতি: আধার কার্ড ব্যবহার করে দ্রুত লোন নেওয়া যায়। ২. কম ডকুমেন্টেশন: অন্য যেকোনো লোনের তুলনায় আধার কার্ড লোনে কম কাগজপত্র লাগে। ৩. দ্রুত প্রসেসিং: আধার কার্ডের মাধ্যমে লোন অ্যাপ্লিকেশন দ্রুত প্রসেস করা হয় এবং টাকা তৎক্ষণাৎ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে আসে।

আধার কার্ডের মাধ্যমে ৫০,০০০ টাকা লোন নেওয়ার ধাপসমূহ

১. উপযুক্ত ব্যাঙ্ক বা ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন নির্বাচন করুন

প্রথমেই আপনাকে একটি ব্যাঙ্ক বা ফিনান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন খুঁজতে হবে যারা আধার কার্ডের মাধ্যমে পার্সোনাল লোন প্রদান করে। বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যাঙ্ক এবং NBFC (Non-Banking Financial Companies) আধার কার্ডের মাধ্যমে ছোট পরিমাণে পার্সোনাল লোন প্রদান করে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো যেমন Paytm, KreditBee, এবং অন্যান্য ফিনটেক কোম্পানিগুলোও এই সুবিধা প্রদান করে।

২. অনলাইনে আবেদন জমা দিন

লোনের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

Advertising

ক) ব্যাঙ্কের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট খুলুন: আপনার মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে সেই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান যেখানে আপনি লোন নিতে চান।

খ) লোনের পরিমাণ বেছে নিন: ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর, “পার্সোনাল লোন” বিভাগে যান এবং সেখানে আপনার প্রয়োজনীয় লোনের পরিমাণ সিলেক্ট করুন। উদাহরণস্বরূপ, ৫০,০০০ টাকা।

গ) লোনের মেয়াদ নির্বাচন করুন: আপনার কত মাস বা বছরে এই লোন পরিশোধ করতে হবে তা বেছে নিন। সাধারণত ৬ মাস থেকে ২৪ মাস পর্যন্ত লোনের মেয়াদ পাওয়া যায়।

৩. প্যান কার্ড এবং সিবিল স্কোর চেক করুন

লোনের জন্য আবেদন করার সময় আপনাকে প্যান কার্ড নম্বর দিতে হবে। প্যান কার্ডের মাধ্যমে আপনার সিবিল স্কোর চেক করা হয়। সিবিল স্কোর হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা যা আপনার ক্রেডিট ইতিহাস বোঝায়। সাধারণত ৭০০ বা তার বেশি সিবিল স্কোর থাকলে লোন পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

সিবিল স্কোর কেন গুরুত্বপূর্ণ? সিবিল স্কোর দেখে ব্যাঙ্ক সিদ্ধান্ত নেয় আপনি লোন পরিশোধ করতে সক্ষম কিনা। যদি আপনার সিবিল স্কোর কম হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক লোন দিতে দ্বিধা করতে পারে।

আধার কার্ড লোনের যোগ্যতা

১. বয়স: আবেদনকারীর বয়স ২১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে। ২. আয়ের উৎস: আপনার একটি স্থায়ী আয়ের উৎস থাকতে হবে। ৩. ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট: আপনার একটি সক্রিয় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক। ৪. সিবিল স্কোর: সিবিল স্কোর ভালো থাকতে হবে, অন্তত ৭০০ এর উপরে।

প্রয়োজনীয় নথিপত্র

যদিও আধার কার্ডের মাধ্যমে লোন পাওয়ার জন্য খুব বেশি নথির প্রয়োজন হয় না, তবুও নীচে কিছু প্রয়োজনীয় নথির তালিকা দেওয়া হলো:

১. আধার কার্ড (পরিচয় ও ঠিকানার প্রমাণ) ২. প্যান কার্ড ৩. সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ছবি ৪. ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট (শেষ ৬ মাসের) ৫. আয়ের প্রমাণপত্র (যেমন স্যালারি স্লিপ বা আয়কর রিটার্ন)

আধার কার্ড দিয়ে লোন পেতে কত সময় লাগে?

অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আধার কার্ড ব্যবহার করে লোন পেতে খুব বেশি সময় লাগে না। সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে লোনের টাকা আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে আসে। কিছু প্ল্যাটফর্মে তো মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই লোন প্রসেস করা হয় এবং টাকা ট্রান্সফার করা হয়।

অনলাইনে আধার কার্ড লোন নেওয়ার সুবিধা

১. দ্রুত টাকা প্রাপ্তি: আধার কার্ডের মাধ্যমে লোনের টাকা খুব তাড়াতাড়ি আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হয়। ২. সহজ প্রক্রিয়া: অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং ঝামেলাবিহীন। ৩. কোনো গ্যারান্টার প্রয়োজন নেই: আধার কার্ড লোনের জন্য কোনো গ্যারান্টার বা জামিনদারের প্রয়োজন হয় না। ৪. নিরাপদ লেনদেন: সমস্ত লেনদেন এবং তথ্য প্রদান অত্যন্ত নিরাপদ পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়।

আধার কার্ড লোনের কিছু সীমাবদ্ধতা

১. লোনের পরিমাণ সীমিত: আধার কার্ডের মাধ্যমে সাধারণত বড় পরিমাণে লোন পাওয়া যায় না। প্রাথমিকভাবে ১০,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকার মধ্যে লোন পাওয়া যায়। ২. সিবিল স্কোর নির্ভরশীলতা: কম সিবিল স্কোর থাকলে লোন পাওয়া কঠিন হতে পারে। ৩. উচ্চ সুদের হার: কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সুদের হার তুলনামূলক বেশি হতে পারে।

আধার কার্ড দিয়ে লোন নেওয়ার সময় সতর্কতা

১. ভুয়া ওয়েবসাইট থেকে সাবধান: লোনের জন্য আবেদন করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে ওয়েবসাইটটি সরকারি বা অনুমোদিত। ২. ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা: কোনো অবস্থাতেই অবিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্মে আপনার আধার কার্ডের তথ্য শেয়ার করবেন না। ৩. শর্তাবলী পড়ুন: লোন নেওয়ার আগে ব্যাঙ্কের সমস্ত শর্তাবলী ভালোভাবে পড়ে নিন।

মোবাইল থেকে আধার কার্ড লোন কীভাবে পাবেন?

বর্তমান সময়ে আধার কার্ডের গুরুত্ব সর্বজনবিদিত। আধার কার্ড শুধুমাত্র একটি পরিচয়পত্র হিসেবেই নয়, বরং এটি বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি সুবিধার দরজা খুলে দেয়। আজকাল আধার কার্ড ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ঋণ (পার্সোনাল লোন) পাওয়াও সহজ হয়ে গেছে। বিশেষ করে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আধার কার্ডের সাহায্যে আপনি সহজেই ঋণ পেতে পারেন।

এই লেখায় আমরা আলোচনা করব কীভাবে মোবাইলের মাধ্যমে আধার কার্ড লোনের আবেদন করবেন, প্রয়োজনীয় নথিপত্র, লোন পাওয়ার সময়সীমা এবং সর্বাধিক কত টাকা ঋণ পাওয়া যায়।

আধার কার্ড লোন কী?

আধার কার্ড লোন হল এমন একটি ঋণ পরিষেবা, যেখানে আধার কার্ডের মাধ্যমে খুব সহজে এবং দ্রুত ঋণের আবেদন করা যায়। আধার কার্ড লোন মূলত অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে পাওয়া যায় এবং এর জন্য ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানির কাছে সরাসরি যেতে হয় না। আধার কার্ড নম্বর এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ে ঋণ পাওয়া সম্ভব।

মোবাইল থেকে আধার কার্ড লোন পাওয়ার ধাপসমূহ

মোবাইল থেকে আধার কার্ড লোন পাওয়া খুবই সহজ এবং এটি কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করলেই সম্ভব। নিচে ধাপগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:

১. একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করুন

মোবাইল থেকে আধার কার্ডের সাহায্যে ঋণ পেতে প্রথমে আপনাকে একটি নির্ভরযোগ্য মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক এবং ফিনান্সিয়াল অ্যাপ যেমনঃ Paytm, Navi, MoneyTap, KreditBee ইত্যাদি মোবাইল প্ল্যাটফর্মে সহজ লোনের পরিষেবা প্রদান করে।

২. রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন

অ্যাপ ডাউনলোড করার পর আপনাকে প্রথমে আপনার মোবাইল নম্বরের সাহায্যে অ্যাপে সাইন আপ বা রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য আপনার আধার কার্ড নম্বর এবং PAN কার্ড নম্বর প্রয়োজন হবে।

৩. KYC সম্পন্ন করুন

KYC (Know Your Customer) আধার কার্ড লোনের একটি আবশ্যিক ধাপ। আধার কার্ড এবং PAN কার্ড নম্বর প্রদান করে KYC প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। কখনও কখনও অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে আপনি ভিডিও KYC-এর মাধ্যমেও এই প্রক্রিয়া করতে পারবেন।

৪. ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন

KYC-এর পর আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমনঃ নাম, বয়স, আয়, চাকরি বা ব্যবসার বিবরণ এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর প্রদান করতে হবে। এছাড়াও মাসিক আয়ের ভিত্তিতে অ্যাপ আপনার লোনের যোগ্যতা নির্ধারণ করবে।

৫. ঋণের পরিমাণ নির্বাচন করুন

লোন আবেদন করার সময় আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ঋণের পরিমাণ নির্বাচন করতে হবে। সাধারণত আধার কার্ডের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়।

৬. আবেদন জমা করুন

প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য এবং নথিপত্র প্রদান করার পর আপনাকে ঋণের আবেদন জমা দিতে হবে। তথ্য যাচাই করার পর, যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আপনার ঋণ মঞ্জুর হয়ে যাবে।

আধার কার্ড লোন কত দিনের মধ্যে পাওয়া যায়?

যদি আপনি সঠিক এবং সম্পূর্ণ তথ্য প্রদান করেন, তাহলে আধার কার্ড লোন পাওয়ার সময়সীমা সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হয়ে থাকে। কিছু দ্রুত পরিষেবা প্রদানকারী অ্যাপের মাধ্যমে আপনি মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই ঋণ অনুমোদন পেতে পারেন।

আধার কার্ড লোনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র

আধার কার্ড লোনের আবেদন করার জন্য আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রদান করতে হবে। নিচে প্রয়োজনীয় নথিগুলির তালিকা দেওয়া হলো:

  1. আধার কার্ড – পরিচয়পত্র এবং ঠিকানার প্রমাণ হিসাবে।
  2. PAN কার্ড – অর্থনৈতিক লেনদেন এবং ক্রেডিট স্কোর যাচাইয়ের জন্য।
  3. আয় সার্টিফিকেট – ঋণ ফেরতের যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য আয় সম্পর্কিত তথ্য।
  4. ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট – বিগত ৩-৬ মাসের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হতে পারে।
  5. পাসপোর্ট সাইজ ছবি – আবেদন ফর্মের সঙ্গে ছবি প্রদান করতে হবে।

আধার কার্ডে সর্বাধিক কত টাকা ঋণ পাওয়া যায়?

আধার কার্ডের সাহায্যে আপনি সর্বাধিক ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন। তবে ঋণের পরিমাণ নির্ভর করে আপনার ক্রেডিট স্কোর, মাসিক আয় এবং ঋণ পরিশোধের সক্ষমতার উপর।

৫০,০০০ টাকার আধার কার্ড লোন কীভাবে পাবেন?

যদি আপনার ৫০,০০০ টাকার ঋণের প্রয়োজন হয়, তাহলে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. একটি বিশ্বস্ত অ্যাপ ডাউনলোড করুন এবং সাইন আপ করুন।
  2. PAN এবং আধার কার্ড আপলোড করে KYC সম্পন্ন করুন।
  3. আপনার মাসিক আয় এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য প্রদান করুন।
  4. ৫০,০০০ টাকা ঋণের পরিমাণ নির্বাচন করে আবেদন জমা দিন।
  5. সমস্ত তথ্য ঠিক থাকলে, ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে।

৩ লাখ টাকার আধার কার্ড লোন কী?

৩ লাখ টাকার আধার কার্ড লোন হল এমন একটি ব্যক্তিগত ঋণ যা আধার কার্ডের মাধ্যমে সরাসরি আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে দেওয়া হয়। সাধারণত এই ঋণ পরিষেবা ব্যাঙ্ক এবং বিভিন্ন ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউট প্রদান করে।

এই ধরনের ঋণ নেওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলি বিবেচনা করা হয়:

  1. আপনার ক্রেডিট স্কোর
  2. মাসিক আয় এবং ব্যয়ের হিসাব
  3. আগের ঋণ পরিশোধের ইতিহাস

আধার কার্ড লোনের সুবিধা

আধার কার্ড লোনের কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা রয়েছে, যা সাধারণ ঋণের তুলনায় এটিকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে।

  1. দ্রুত প্রসেসিং – আধার কার্ড লোন খুব দ্রুত মঞ্জুর হয়।
  2. কম নথিপত্র – খুব কম নথির সাহায্যে এই ঋণ পাওয়া যায়।
  3. অনলাইন পদ্ধতি – সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হয়।
  4. কোনো জামিনদার প্রয়োজন নেই – ব্যক্তিগত ঋণের ক্ষেত্রে কোনো জামিনদার লাগে না।
  5. সহজে আবেদন করা যায় – মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই আবেদন জমা দিতে পারেন।

আধার কার্ড লোন পাওয়ার শর্তাবলী

  1. আবেদনকারীর বয়স ২১-৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
  2. মাসিক আয় ন্যূনতম ১৫,০০০ টাকা হতে হবে।
  3. একটি ভাল ক্রেডিট স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক।
  4. আবেদনকারীর ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।

উপসংহার

আধার কার্ড লোন বর্তমানে আর্থিক সংকট মোকাবিলা করার একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়। শুধুমাত্র একটি মোবাইল অ্যাপের সাহায্যে, আধার কার্ডের মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে ব্যক্তিগত ঋণ পেতে পারেন। তবে ঋণ গ্রহণের আগে শর্তাবলী ভালভাবে পড়ে নেওয়া এবং ঋণ ফেরতের পরিকল্পনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করি, এই লেখাটি আপনাকে মোবাইল থেকে আধার কার্ড লোন নেওয়ার বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ ধারণা দিতে পেরেছে।

Leave a Comment